ভারতে চলমান নারী বিশ্বকাপ থেকে ৩ পয়েন্ট অর্জন করে দেশে ফিরেছেন বাংলাদেশ দল। পাকিস্তানকে হারিয়ে শুরুটা ভালো করলেও বাকি ম্যাচগুলো ব্যাটিং ব্যর্থতায় পরাজয় বরণ করতে হয়েছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিদের। দেশের ফিরেই ব্যাটিং ব্যর্থ দায় নিজের কাঁধে নিয়েছেন নিগার সুলতানা জ্যোতি।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ নারী দল। এদিন বিমানবন্দরে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন টাইগ্রেস অধিনায়ক।
জ্যোতি বলেন, ব্যক্তিগতভাবে যদি আমি বলি, আমার আমি একদম বলব যে আমি আমার ব্যাটিং করতে পারিনি। বলব যে আমার অফ ফর্মটা আসলে দলকে বেশি আমার কাছে মনে হয়েছে ভুগিয়েছে বেশি।
তিনি বলেন, টপ অর্ডাররা যখন ব্যাটিং করি, যখন একটা ভালো স্কোর থাকে, কারণ আমি অন্যরকমভাবে ব্যাটিং করতে পছন্দ করি। তো, সেই ক্ষেত্রে সেটা আমি আসলে দলকে দিতে পারিনি।
নিজের পারফরম্যান্সকে দায়ী করলেও শারমিন আক্তার সুপ্তা, রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক ও সোবহানা মোস্তারি পারফরম্যান্সের প্রশংসা করেছেন জ্যোতি। তবে দল হিসেবে ধারাবাহিক না হতে পারলে এসব পারফরম্যান্স কাজে লাগানো যাবে না বলেও স্বীকার করেছেন জ্যোতি।
তিনি বলেন, সুপ্তা আপু নিয়মিত রান করেছেন এবং সোবহানা খুব ভালো করেছে। দুই-একটা ম্যাচে ব্যক্তিগত কিছু ছোট ছোট ক্যামিও ছিল। স্বর্ণা খুব ভালো খেলেছে। ঝিলিক শুরুর দিকটা অনেক ভালো দিয়েছে। তো, এগুলো যদি আমরা আসলে দল হিসেবে যদি আমরা ধারাবাহিক হতে পারি, তখন দেখবেন যে তখন বড় ম্যাচগুলো আসলে জেতা সম্ভব হবে।
বিশ্বকাপে অনেক বেশি প্রত্যাশা ছিল মারুফা আক্তারকে নিয়ে। এই পেসারের লাইন লেন্থ নিয়ে হতাশ হয়েছেন জ্যোতি। তার ভাষ্য, মারুফা, আমি বলব যে ও নতুন বলে অনেক বেশি ধারাবাহিক ছিল। কিন্তু মাঝে দুই-একটা ম্যাচে ও হচ্ছে বলব কলাপস করেছে।
কিন্তু তারপরেও ওর কাছ থেকে টিম আরও বেশি আশা করে যে তিন থেকে চার ওভার বল করার পরে পাওয়ার প্লে, তারপর হচ্ছে মিডল ওভারে ওকে দিয়ে বোলিং করানোটা কঠিন হয়ে যাচ্ছিল। ছন্দ পাচ্ছিল না। দেখা যাচ্ছে লাইন-লেন্থও ভালো ছিল না এবং আমরা এমন কঠিন মুহূর্তগুলোতে ছিলাম যে আমরা রানও লিক করতে পারতেছিলাম না। যার কারণে ওকে বারবার এনে চেষ্টাও করা যাচ্ছিল না।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ নারী দল। এদিন বিমানবন্দরে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন টাইগ্রেস অধিনায়ক।
জ্যোতি বলেন, ব্যক্তিগতভাবে যদি আমি বলি, আমার আমি একদম বলব যে আমি আমার ব্যাটিং করতে পারিনি। বলব যে আমার অফ ফর্মটা আসলে দলকে বেশি আমার কাছে মনে হয়েছে ভুগিয়েছে বেশি।
তিনি বলেন, টপ অর্ডাররা যখন ব্যাটিং করি, যখন একটা ভালো স্কোর থাকে, কারণ আমি অন্যরকমভাবে ব্যাটিং করতে পছন্দ করি। তো, সেই ক্ষেত্রে সেটা আমি আসলে দলকে দিতে পারিনি।
নিজের পারফরম্যান্সকে দায়ী করলেও শারমিন আক্তার সুপ্তা, রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক ও সোবহানা মোস্তারি পারফরম্যান্সের প্রশংসা করেছেন জ্যোতি। তবে দল হিসেবে ধারাবাহিক না হতে পারলে এসব পারফরম্যান্স কাজে লাগানো যাবে না বলেও স্বীকার করেছেন জ্যোতি।
তিনি বলেন, সুপ্তা আপু নিয়মিত রান করেছেন এবং সোবহানা খুব ভালো করেছে। দুই-একটা ম্যাচে ব্যক্তিগত কিছু ছোট ছোট ক্যামিও ছিল। স্বর্ণা খুব ভালো খেলেছে। ঝিলিক শুরুর দিকটা অনেক ভালো দিয়েছে। তো, এগুলো যদি আমরা আসলে দল হিসেবে যদি আমরা ধারাবাহিক হতে পারি, তখন দেখবেন যে তখন বড় ম্যাচগুলো আসলে জেতা সম্ভব হবে।
বিশ্বকাপে অনেক বেশি প্রত্যাশা ছিল মারুফা আক্তারকে নিয়ে। এই পেসারের লাইন লেন্থ নিয়ে হতাশ হয়েছেন জ্যোতি। তার ভাষ্য, মারুফা, আমি বলব যে ও নতুন বলে অনেক বেশি ধারাবাহিক ছিল। কিন্তু মাঝে দুই-একটা ম্যাচে ও হচ্ছে বলব কলাপস করেছে।
কিন্তু তারপরেও ওর কাছ থেকে টিম আরও বেশি আশা করে যে তিন থেকে চার ওভার বল করার পরে পাওয়ার প্লে, তারপর হচ্ছে মিডল ওভারে ওকে দিয়ে বোলিং করানোটা কঠিন হয়ে যাচ্ছিল। ছন্দ পাচ্ছিল না। দেখা যাচ্ছে লাইন-লেন্থও ভালো ছিল না এবং আমরা এমন কঠিন মুহূর্তগুলোতে ছিলাম যে আমরা রানও লিক করতে পারতেছিলাম না। যার কারণে ওকে বারবার এনে চেষ্টাও করা যাচ্ছিল না।
ক্রীড়া ডেস্ক